পোস্টগুলি

Data Entry Jobs

Data Entry Jobs মোবাইলে ডেটা এন্ট্রি করে ঘন্টায় ৫০০ টাকা আয় করুন, সেরা সাইটগুলি দেখে নিন 🏃Earn Money Data Entry Jobs:   🖍️বর্তমান পরিস্থিতি এমনই যে মূল্যবৃদ্ধির হাত থেকে ক্ষনিকের রেহাই পেলেও, কোভিড-১৯ ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচা দুষ্কর হয়ে উঠেছে। ক্রমাগত লকডাউন ঘোষণার জেরে অর্থনীতির স্তম্ভ টোলে যাওয়াতে এখন বহু মানুষের পকেটের অবস্থা বেশ শোচনীয়। পাশাপাশি বেকারত্বের জ্বালাও বাড়ছে দিনকে দিন। ফলে আকস্মিক আগত এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে, এখন অনেকেই বাড়িতে বসে অর্থ উপার্জন করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি রোজগেরে মানুষরাও আজকাল উপার্জনের দ্বিতীয় উৎস খুঁজতে যারপরনাই উঠে পড়ে লেগেছেন। আপনিও যদি এই একই ভাবনা রাখেন এবং অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে কিছু টাকা রোজগার করতে চান, তাহলে শুধুমাত্র একটি স্মার্টফোন ও অ্যাক্টিভ ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই দৈনিক আয়ের সংস্থান সম্ভব! আজ্ঞে হ্যাঁ, এই দুটি জিনিস থাকলেই আয়ের পথ খুলে যাবে আপনার সামনে। আজ আমরা, ডেটা এন্ট্রির (Data entry) মাধ্যমে কীভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় সেই সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। একই সাথে, এই পেশায় প্রবেশ করার জন্য কয়েকটি ‘সার্টিফায়েড’ সা...
🍁🍁🍁পুরুষের বীর্য থেকে ছেলে সন্তান.! নারীর বীর্য থেকে কন্যা সন্তান। 🍁🍁🍁 বিজ্ঞান যদিও বহু বছর পর এর সমাধান বের করেছে কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সমাধান দিয়ে গেছেন। যেমন আল্লাহর বাণীতে বলা হয়েছে لِّلَّهِ مُلْكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِۚ يَخْلُقُ مَا يَشَآءُۚ يَهَبُ لِمَن يَشَآءُ إِنَٰثًا وَيَهَبُ لِمَن يَشَآءُ ٱلذُّكُورَ আসমান ও জমিনের রাজত্ব একমাত্র আল্লাহর। তিনি যা চান তাই সৃষ্টি করেন। যাকে ইচ্ছা কন্যাসন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্রসন্তান দান করেন। أَوْ يُزَوِّجُهُمْ ذُكْرَانًا وَإِنَٰثًاۖ وَيَجْعَلُ مَن يَشَآءُ عَقِيمًاۚ إِنَّهُۥ عَلِيمٌ قَدِيرٌ অথবা তাদেরকে পুত্র ও কন্যা উভয়ই দান করেন। আবার যাকে ইচ্ছা নিঃসন্তান রাখেন। নিশ্চয়ই তিনি মহাজ্ঞানী, সর্বশক্তিমান। (আশ-শূরা :৪৯-৫০) فَقَالَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ نَعَمْ فَمِنْ أَيْنَ يَكُونُ الشَّبَهُ إِنَّ مَاءَ الرَّجُلِ غَلِيظٌ أَبْيَضُ وَمَاءَ الْمَرْأَةِ رَقِيقٌ أَصْفَرُ فَمِنْ أَيِّهِمَا عَلاَ أَوْ سَبَقَ يَكُونُ مِنْهُ الشَّبَهُ ‏"‏ ‏.‏ রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসা...

শিরি-ফরহাদ

শিরি-ফরহাদ প্রেম গাথার মূল উৎস প্রাচীন ইরানি লোকগাথা। এই কাহিনীরও আছে বেশ কিছু রকমফের। কাহিনীর নায়িকা শিরিন সব সংস্করনেই রানী বা রাজকন্যা। নায়ক ফরহাদ কোথাও বাঁধ বা জলাধার নির্মাতা, কোথাও স্থপতি, কোথাও বা ধ্বনিতাত্ত্বিকদের বিচারে ফরহাদ বা ফহাদ শব্দটি 'বৃত্ত' বা বাধের কাছাকাছি। এই প্রেম কাহিনীর প্রাচীনতম একটি সংস্কারে দেখা যায় শিরিন শব্দের অর্থ সৌন্দর্য। নায়িকা শিরি-ফরহাদকে বলেছিলেন ওই নদীতে বাঁধ- বাধতে পারলে আমাকে পাবে। নায়ক ফরহাদ হূদয়বানীকে জয় করার আশায় অসম্ভবকে সম্ভব করার আশায় কাজে নামে। কিন্তু দুভার্গ্যক্রমে বাধ ভেঙে যায় এবং জলের তোরে ফরহাদ ভেসে যায়। তখন শিরিও পানিতে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। আর একটি নির্ভরযোগ্য কাহিনীতে নায়ক ফরহাদকে দেখানো হয়েছে হতভাগ্য এবং খ্যতনামা ভাস্কর হিসাবে। এই কাহিনী এরকম - কোহে আরমান রাজ্যের রাজকন্যা। শিরি রূপে-গুনে তুলনাহীন। আর পশ্চিম চীন সিমান্তের ছোট জনপদ কাঁয়রোর নামজাদা এবঙ প্রতিভাধর ভাস্কর ফরহাদ। পাথর কেটে মানুষ্য মূর্তি নির্মান করে সে। ফরহাদের অহংকার ছিল তার বানানো মূর্তির চেয়ে সুন্দর দুনিয়ায় আর কিছু হতে পারে না। কিন্তু আকস্মাৎ একদিন রাজকন্যা শির...

লায়লি-মজনু

কালজয়ী এবং অসাধারন এই প্রেমকাহিনীর আছে অসংখ্য সংস্করন। তবে মূল কাহিনী প্রায় সব জায়গাতেই এক। ভিন্নতা শুধু কাহিনীর উপাদানে সব সংস্করনেই নায়ক-নায়িকার মাঝে দুস্তর ফারাক এবং বেশিরভাগ কাহিনীতে নায়ক রাজপুত্র এবং নায়িকা এবং বেদুইন সর্দারের মেয়ে। আর লক্ষ করার মত বিষয়টি হচ্ছে মজনু তার মজনু নামে যুগে যুগে দুনিয়াজুড়ে আলোচিত হয়ে এলেও অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন 'মজনু' আদতে কয়েস বিন আমর নামের প্রাচীন এক আরবের বিখ্যাত কবি। লায়লির প্রেমে পরেছিলেন বলেই তার আরেক নাম মজনু (মজনু বা মজনু নামের অর্থটাও কিন্ত তাই প্রেমউন্মাদ) এমনকি নির্ভরযোগ্য বেশকিছু সংস্করনে নায়কের নাম 'কয়েস'ই রাখা হয়েছে। সংক্ষেপে লাইলি-মজনুর কাহিনী এ রকম - ছেলে কায়েসকে নিয়ে একটি সারাইখানায় আশ্রয় নিয়ছিলেন আল বাহরামের রাজ্যচুত সুলতান আমর বিন - আন্দুল্লাহ সে সময় কয়েসের মন দেওয়া নেওয়া হয় হিজ্জা সর্দার আল শাহিদির কন্যা লায়লার সঙ্গে। কয়েসের সেই কবিতাই ছিল তার প্রানপ্রিয় লায়লাকে নিয়ে সুযোগ পেলেই তার কবিতা শোনাতে ভুলতে না প্রিয়তমা লায়লাকে। লায়লার ছিল মাত্রাতিরিক্ত পশুপ্রেম। লায়লার পোষা কুকুরটির নাম ছিল ওজজা। জিন্দান নাম...

সমুদ্র কেন নীল?

আদিগন্ত বিস্তৃত নীল সমুদ্র মানুষকে সবসময় আকর্ষণ করে। সাধারনত মেষমুক্ত আকাশে সমুদ্রের রঙ নীল দেখায়। এটা বুঝতে অসুবিধা হয় না, নীল আকাশ সমুদ্রের পানিতে প্রতিবিম্বিত হয় বলেই সাধারণত সমুদ্র নীল। আকাশ নীল রঙ ধারণ করে মূলত 'রেলে স্ক্যাটারিং' (Rayleigh scattering) প্রক্রিয়ায়। এর মানে হলো বাতাসে ভাসমান বিভিন্ন বস্তুকণায় সূর্যরশ্মির নীল রঙটি অন্য রঙের চেয়ে বেশি বিচ্ছুরিত হয়। এ কারণেই আকাশ সাধারণত নীল। আবার সেই একই কারণে সমুদ্রের রঙও নীল দেখায়। সমুদ্র যে সবসময় নীল হবে এমন কোনো কথা নেই। এমনকি একেবারে মেঘমুক্ত নীলাকাশ যখন থাকে তখনও সমুদ্রের রঙ নীল না হয়ে অন্য রঙ, যেমন কিছুটা কালচে বা ছাইরঙ ধারণ করতে পারে। সমুদ্র মাঝে মাঝে রঙ বদলায়, এটা আমাদের অভিজ্ঞতা। এর কারণ হলো সমুদ্রের পানির উপরিতলে ফাইটো প্লান্কটন নামে অতি ক্ষুদ্র, অণুবীক্ষনিক গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ ভেসে বেড়ায়। এদের কারণে সমুদ্রের রঙ বদলঅয়। যদি একসংগে অনেক বেশি উদ্ভিদ সামুদ্রিক খাদ্যচক্রের ভিত্তি এবং সামুদ্রিক প্রতিবেশের প্রাথমিক খাদ্য ও শক্তির উৎস। ফাইটোপ্লান্কটনে থাকে সবুজ ক্লোরোফিল। এরা সূর্যের আলো শুষে নেয়, আবার উদ্ভিদগ...

বৃষ্টি

ছবি
সুন্দর একটা বৃষ্টি নামবে আজ তুমি দু'হাত বাড়িয়ে তুলে নিও তোমার কথা ভেবে ভেবে জেগেছি কত রাত, তোমার কথা মনে পড়তেই চোখের জল পরে বার বার তাইতো আমার মন ভাল নেই। মন ভাল নেই আজ তারাদের তোমার কথা ভেবে ভেবে তারারাও জেগে আছে, চাঁদটা  অনেক আগে ডুবে গেছে নিঝুম রাতে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে যেতে ইচ্ছে করে আমার। কত যে যত্নে বেধেছিনু এই বাসা আমি বালির বাধের মত ক্ষয়ে গেছে বার বার, মিছেমিছি কেন আর চোখের জল মুছিবারে আমি কার লাগি, সাগরের বুকে কত যে বালিকা রশ্মি করে চিকমিক, কেউ কি তারে মেখেছে কভু হৃদয়ে অনাদরে পড়ে রয়েছে ঝিনুকের খোলশ ভ্রমন পিয়াসি পথিক গিয়াছি হাটি কেউ কি কখনো নিয়াছে কুড়ায়ে কভু? সুন্দর একটা বৃষ্টি হবে আজ তুমি দু'হাত বাড়িয়ে কুড়িয়ে নিও হারানো স্মৃতি মনে পড়লে তোমার- আমার কথা ভুলে যেও, দুঃখে ভরা এ পৃথিবীতে আমি চাই না আর বাঁচিতে স্বপ্নের বৃষ্টি নিয়ে চাইনা আসিতে।। যোগাযোগ - WhatsApp:+8801911373696

নিঝুম রাত

নিঝুম রাত নিঝুম রাতে জেগেছি একলা ঝিম-ঝিম তালে ডাকছে ঝি ঝি পোকা একলা গাছে ডাকে হুতুম পেচা দূর আকাশে হাজার তারার মেলা কি যেন কি তালে ছোট-ছুটির খেলা। নিঝুম রাতে জেগেছি একেলা হৃদয় মাঝে চেনা সুর দেয় দোলা স্মৃতির দরজা খোলা তারার মেলায়, কল্পলোকের কল্পনায় ভাসি আমি স্মৃতিময় দিনগুলো আকা মনের চিত্রপটে। মাতাল হাওয়া বহে মনের আঙিনায় ডাক দিয়ে যায় বনের কোকিল নিঝুম রাতে তারে ধরা বিষম দায় হারানো দিন ফিরে আর আসে না দিন হারিয়ে কেউ কাদে, আর কেউ কাদে না। নিঝুম রাতে জেগে আছি একেলা পুরনো স্মৃতি সাথী আমার- ভাবি তাহা বারে-বারে, ঘুম যে আসেনা চোখের কোনে হারানোর বারি হারানো দিনের কথা ভুলতে না পারি।